শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৯


বৃহম্পতিবার সন্ধ্যায় উত্তর চরচান্দিয়া গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের আগে তার জানাজায় ছিল মানুষের ঢল।
শোকাহত বাবা মাওলানা এ কে এম মুসা নিজেই অশ্রুনয়নে নুসরাতের জানাজায় ইমামতি করেন।
পাঁচ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে বুধবার হার মানেন অগ্নিদগ্ধ মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত। মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের মামলা তুলে নিতে রাজি না হওয়ায় তার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের পর স্বজনরা নুসরাতের লাশ নিয়ে রওনা হন ফেনীর পথে।
বিকাল ৫টায় মরদেহ সোনাগাজীর পল্লীতে পৌঁছলে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করে সেখানে; এর মধ্যে রাজনীতিক, জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রশাসনের কর্মকর্তারা ছিলেন সেখানে।
নুসরাতের সহপাঠী ও স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। তাদের আহাজারিতে উপস্থিত অন্যদের চোখও যায় ভিজে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন